শিশু বিকাশের জন্য প্রধান ভূমিকা

শিশুর বিকাশে বাবা-মা’র ভ‚মিকা
 আমরা চাই আমার বাচ্চাকে শারীরিক ভাবে এবং মানুষিক ভাবে বড়ো হোক। এখানে আমরা যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে শারীরিক বিকাশের দিকে খেয়াল করি কিন্তু অনেক সময় সে মানুষিক ভাবে বুদ্ধিমত্তায় বর হচ্ছে কি না সেদিকে আমরা অনেক সময় খেয়াল করি না।
আজকে সামাজিক প্রেক্ষাপটে আমাদের কিন্তু খুব অল্প সময় আছে আমাদের শিশুদের সাথে ভাবের আদান প্রদান করা কথা বাত্রা বলা, সময় দেওয়া তো আমরা কিন্তু লাইফ স্টাইল এ চলে এসেছি বাচ্চাটা প্রতিদিন সে কোনো না কোনো ভাবে স্ক্রিনের সামনে বসে আছে এবং সে সেখানে দেখছে। যার মাধ্যমে তার ভাবের আদান প্রদানের সুযোগ কমে যাচ্ছে এবং সে কি করছে মোবাইল ফোনের মধ্যে কারটুন দেখছে। সেখানে গান বাজনা দেখছে। সে টেলিভিশন দেখছে, টেলিভিশনের মধ্যে কার্টুন দেখছে। ইউটুব দেখছে নানাবিত ভাবে আমাদের বাচ্চা কত এডিউটটুড হয়ে গেছি

 তার অন্য কোনো দিকে চিন্তা করার কোনো স্কোপ কোনো সুযোগ কিন্তু নাই এবং এই বিষয় গুলো আরএকটা জিনিস সাম্প্রদিক সময় উপদ্রবহি হিসাবে দাড়িয়ে গেছে। যে খায় না তারাহুরা করে খাওয়াতে গিয়ে যে মা বাবা রা তার সামনে বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিন ছেড়ে দিয়েছেন। মোবাইল ফোনে একটা কার্টুন ছেড়ে দিয়েছেন এবং টেলিভিশন ছেড়ে দিয়েছেন এবং সেগুলো দেখাচ্ছেন আর খাওয়াচ্ছেন। তাতে করে বাচ্চার ভিতর কিন্তু একটা আসক্তি জমে যাচ্ছে। এবং পরবর্তিকালে ঐ বাচ্চাকে যখন  দেওয়া হচ্ছে না। তখন কিন্তু সে বাচ্চা চিৎকার চেচামেচি করছে। অর্থাৎ সে তাতে পুরাপুরি আসক্ত। এই জিনিসটা কিন্তু আমার শিশুর মানসিক বিকাশে পথে দারুন একটা অন্তরায়। কি করবেন খাওয়াটা হলো প্রাকৃতিক একটা ব্যাপার সুতরাং এখানে জোর জবরদস্তি কিন্তু মিডিয়া কোনো ইনফুলেন্স নাই। একটা বাচ্চার খুদা লাগলে  সে তার সাভাবিক নিয়মে সে খাওয়া দাওয়া করবে।
কিন্তু আমাদের সেটুকু পর্যন্ত অপেক্ষা করা দরকার ধৈর্য যেটা আমাদের খুব অভাব আছে। সুতরাং আমরা অনাকাঙ্খিত ভাবে আমাদের ছেলেমেয়েদেরকে এই ধরনের মিডিয়ার সামনে স্ক্রিনএর সামনে এক্সপ্রোস করে তাদের ভাবের আদান প্রদানের যে কেপাসিটি যে বুদ্ধিমত্তা সেগুলো আমরা কমিয়ে দেই। আমরা তাদেরকে সময় দেই তাদের সাথে কথা বলি তাদের সাথে খেলি এবং তাদেরকে প্রকৃতির সাথে নিয়ে যাই বা পার্কে নিয়ে যাই। এই যায়গাগুলো আমরা নিজেরায় নিজেরায় এক্সপ্রোস করি। এতে করে এর প্রভাবে তাদের মানুসিক বিকাস টা সুষ্ঠ সাভাবিক ভাবে বেড়ে উঠে।
আমাদের মনে হয় এইটুকু যদি আমরা করতে পারি অভিভাবক হিসাবে তাহলে আপনার সন্তান আমার সন্তান যে নানাবিত সেক্রটিক প্রবলেম বিকাশের সমস্যা স্পিস প্রবলেম বাচ্চা কথা বলছেনা। তার থেকে মুক্তি পাবে। আমার মনে হয় আপনারা এইটা ফলো করেন আপনার বাচ্চা সুষ্ঠ ভাবে মানুসিক ভাবে বিকাসিত সোসাইটিকে  লিট করবে আমরা এই কামনা করি আপনাদের কে সবাইকে ধন্য বাদ।

Post a Comment

0 Comments