অদ্ভুত_ছেলে
সাকলে ঘুম ভাঙ্গলো একটা মেয়ের চিকৎকার শুনে
মেয়েটা : কে আপনি আর আমর রুমে কি করেন
কিছুক্ষণের মধ্যে বাড়ির সবাই চলে আসলো আমার নানা মানে সৎ নানা
নানা : কি হইছে নিপা ( নিপা ওই মেয়েটর নাম য়এ চিকৎকার করে উঠছে )
নিপা : নানু ভাই এই ছেলটা আমার রুমে কি করে
নানা : এই আকাশ তোমার আলাদা রুম ছিলো তুমি এখানে কি করো
আমি : আমাকে যেই রুম দেওয়া হইছে আমি সেই রুমেই ঘুমাইছি
পরে মেয়েটা খেয়াল করে বললো নানা ভাই আমারই ভুল হইছে আমি মনের ভুলে এর রুমে চলে আইছি
আমি : তো এখন আমায় ঘুমাতে দেন
নিপা : আচ্ছা তোর নাম কি
আমাকে তুই করে বলতে দেরি আমি চড় মারতে দেরি নাই সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে
নানা : এই তুমি ওকে মরলা কেনো
আমি : আমাকে তুই করে বলবে কেনো ও কে হয় আমার
তখন সিন্থি বলে উঠলো
সিন্থি : আসলে নানা ভাই ভাইয়া তুই বলা পছন্দ করে না
নিপা কনো কথা বলছে না শুধু হা করে আমার দিকে দেখছে কারন আমার মুখ। ভয়ের ছাপ বা ক্ষমা চাওয়ার কনো লক্ষন নাই সবাই চলে গেলো আমি সিন্থিকে থাকতে বললাম কারন
আমার আর ঘুম হবে না তাই মুখ ধুবো কিন্তু এখানের কিছুই চিনি না এদের ঘরে ওয়াসরুম।নাই বাইরে যেতে হব। তাই ওকে রাখলাম
আমি : সিন্থি আমি যাকে চড় মরলাম সে কে
সিন্থি : ও হলো আমাদের খালাতো বোন
আমি : ওহ আচ্ছা বাড়ির সবার সাতে পরিচয় করিয়ে দিও তো নয়তো কাকে আবার কি বলে বসি
সিন্থি : আচ্ছ
আমি ফ্রেস হয়ে সকালের নাস্তা করতে আসলাম তখন নানা বললো
নানা : এই যে শহরের ছেলে এখানে সকালের খাবার ৭ টা বাজে দেওয়া হয় দেরি তে উঠলে খবার পাবে না আর বাড়ির কিছু নিয়ম আছে তা মনে চলবা
আমি : সিন্থি তাইলে বাড়ির সবাইকে বলে দে আমি যেখানে যাই সেখানে আমার নিয়ম চলে
সিন্থি : ভইয়া প্লিজ ঝামেলা করো না নানা একটু রাগি
আমি : আমি কি তাহলে
নানা : কি বললা তুমি
আমি : বয়সের সাতে কি কান টাও গেছে
নানার চেঁচামিচি শুনে বাড়ির সবাই হাজির হয়ে যায়
আমার একটা অন্টি বলে উঠে
*কি হইছে বাবা
নানা : আমার সামনে কেও কথা বলতে সাহস পায় না আর এই ছেলে আমার সাতে তর্ক করে
আমি : আমি বাকিদের মতো না
আন্টি : আচ্ছা বাবা বাদ দেন তো শহরের ছেলে পেলে এমনি হয়
নানা সেখান থেকে চলে যায় আমি বাড়ির। সবার সাতে পরিচয় হয়ে নেই
তখন নিপা আসে
নিপা : আচ্ছা সরি
আমি : ঠিক আছে
নিপা : আপনি ও বলেন
আমি : আরেকটা চড় খবার আগে দুরে যান
নিপা ভয় তে দুরে চলে গেলো
আমি নাস্তা করে সিন্থি কে নিয়ে বাড়িটা ঘুরে দেখছি অনেক বড় বাড়ি এখানের কর্তা মানে পরিবারে প্রধান নানা যার সাতে ঝামেলা হলো এখানে তারপরিবারে সবাই থাকে বাড়ির মানুষ আর কাজের লোক মিলে ৩০ জন তো হবেই
আমি ঘুড়েবাড়াছি আর সিন্থির সাতে কথা বলছি তখন খেয়াল করলাম নিপা আমাদের পিছু পিছু আসছে
আমি ; সামনে আসেন
নিপা : না আপনি চড় মারবেন
আমি : মারবো না আসেন
নিপা : সত্যি
আমি : হুম
নিপা আমাদের কাছে আসলো
নিপা : আমি জানি আমার উপর রাগ করে কেও থাকতেই পারে না
আমি : আমাদের পিছু নিয়েছেন কনো
নিপা : আসলে সিন্থির সাতে অনেক দিন কথা হয় না তাই আসলাম আর ও তো গ্রাম টা ভালো করে চিনে না যদি আপনারা হারিয়ে যান তাই আসছি
আমি : আচ্ছা আমরা কি আপনাকে আসতে বলছি
সিন্থি : ভাইয়া আসছে যেহেতু বাদ দাও তো
আমি : আচ্ছা ঠিক আছে
পরে কিছুক্ষণ ঘুড়াঘুরি করে বাড়িতে আসলাম
সিন্থি : ভাইয়া তুমি রেড়ি হয়ে নাও
আমি : কেনো কই যাবি
সিন্থি : গোসল করবা না
আমি : করবো তো কেনো এখানে সাওয়ার নাই
সিন্থি : বিদ্যুৎ আছে এর বেশি আর আধুনিকতার আশা কইরো না
আমি : কিহ
সিন্থি : হুম
আমি : তো গোসল করবো কই
সিন্থি : বের হয়ে আশো তারপরে দেখতে পারবা
আমি গোসলের জন্য প্রসুস্তি নিলাম তারপরে গেলাম নদীতে আমি সিন্থি নিপা
আমি : শেষ মেষ নদিতে
সিন্থি : হুম
নিপা : আপানি কখনো নদীতে গোসল করেন নাই
আমি : না তবে সুইমিংপুলে অনেক সাতার কাটছি
নিপা : সেটা কি
আমি : ওতো বুঝতে হবে না
আমি কনো মতে গোসল। করে চলে আসলাম।বাড়িতে দুপুরে খেয়ে রুমে গেলাম সেগারেট শেষ পকেটে টাকা নাই আবার ব্যঙ্ক ও নাই যে টাকা তুলবো
আমি বাইরে আসলাম দেখি সবাই আব্বুর সাতে কথা বলছে
আমি : আমাকে ৫০০০ টাকা দেন। আমি আপনাকে শহরে গিয়ে দিয়ে দিবো
আব্বু : টাকা দিয়ে কি করবি
আমি :সবার সামনে বলো
নানা : হ্যা বলে দাও
আমি : সিগারেটে শেষ তাই টাকা লাগবে
আব্বু মাথা নিচু করে ফেললো আর বললো একটু পরে দিয়ে দিবো
আমি রুমে চলে আসলাম একটু পর সেখানে নানা আসলো
আমি : কিছু বলবেন
নানা : আমার সাতে একটু আসতো
আমি : কই
নানা : চলো
আমি তারসাতে গেলাম সে আমাকে বাড়ি থেকে কিছু দুরে নিয়ে এলো
তারপরে সে বললো
দেখো আমি ও তোমার মতো এই রকম ছিলাম কিন্তু আমি যতো যাই করছি না কেনো সব সময় বাবা মা কে সম্মান দিছি আমি জানি যে তুমি আমার মেয়েকে মা হিসেবে মানো নাই কিন্তু তাতে সম্যসা নাই তাক। মানা না মানা সেটা তোমার ব্যপার কিন্তু আজ তুমি যা করছো তা ঠিক না
আমি : দেখেন আমি জানি আপনি হয়তো ভাবছেন আমি আমার আব্বুর উপর রাগ এই যে আমার আব্বু আপনার মেয়েকে বিয়ে করছে এটা কারন না
নানা : তো কি করান
আমি : আমার বাবার একটা কথার কারনে ( আমি থেমে গেলাম।)
নানা : কি হলো বলো
আমি : না কিছুনা
নানা : তোমার চোখের পানি বলে দিচ্ছে কিছু হইছে আমায় বলো কি হইছে
আমি : বলবো যদি আমায় ওয়াদা দেনে এই কথা আপনি কাওকে বলবেনা
নানা : আচ্ছা
আমি নানা কে সব বললাম কি কারন কি হিইছলো আমার জিবনে ( এই কাহিনি আপনাদের পরে বলবো এখন বললে মজা পাবেন না )
নানা :আচ্ছা চলো বাড়িতে যাই
আমরা বাড়িতে চলে আশি তারপরে আমি আর কারো সাতে কনো প্রকার বেয়াদবি করি না
একদিন হটাৎ বাড়িতে
চলবে,,,,,
সাকলে ঘুম ভাঙ্গলো একটা মেয়ের চিকৎকার শুনে
মেয়েটা : কে আপনি আর আমর রুমে কি করেন
কিছুক্ষণের মধ্যে বাড়ির সবাই চলে আসলো আমার নানা মানে সৎ নানা
নানা : কি হইছে নিপা ( নিপা ওই মেয়েটর নাম য়এ চিকৎকার করে উঠছে )
নিপা : নানু ভাই এই ছেলটা আমার রুমে কি করে
নানা : এই আকাশ তোমার আলাদা রুম ছিলো তুমি এখানে কি করো
আমি : আমাকে যেই রুম দেওয়া হইছে আমি সেই রুমেই ঘুমাইছি
পরে মেয়েটা খেয়াল করে বললো নানা ভাই আমারই ভুল হইছে আমি মনের ভুলে এর রুমে চলে আইছি
আমি : তো এখন আমায় ঘুমাতে দেন
নিপা : আচ্ছা তোর নাম কি
আমাকে তুই করে বলতে দেরি আমি চড় মারতে দেরি নাই সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে
নানা : এই তুমি ওকে মরলা কেনো
আমি : আমাকে তুই করে বলবে কেনো ও কে হয় আমার
তখন সিন্থি বলে উঠলো
সিন্থি : আসলে নানা ভাই ভাইয়া তুই বলা পছন্দ করে না
নিপা কনো কথা বলছে না শুধু হা করে আমার দিকে দেখছে কারন আমার মুখ। ভয়ের ছাপ বা ক্ষমা চাওয়ার কনো লক্ষন নাই সবাই চলে গেলো আমি সিন্থিকে থাকতে বললাম কারন
আমার আর ঘুম হবে না তাই মুখ ধুবো কিন্তু এখানের কিছুই চিনি না এদের ঘরে ওয়াসরুম।নাই বাইরে যেতে হব। তাই ওকে রাখলাম
আমি : সিন্থি আমি যাকে চড় মরলাম সে কে
সিন্থি : ও হলো আমাদের খালাতো বোন
আমি : ওহ আচ্ছা বাড়ির সবার সাতে পরিচয় করিয়ে দিও তো নয়তো কাকে আবার কি বলে বসি
সিন্থি : আচ্ছ
আমি ফ্রেস হয়ে সকালের নাস্তা করতে আসলাম তখন নানা বললো
নানা : এই যে শহরের ছেলে এখানে সকালের খাবার ৭ টা বাজে দেওয়া হয় দেরি তে উঠলে খবার পাবে না আর বাড়ির কিছু নিয়ম আছে তা মনে চলবা
আমি : সিন্থি তাইলে বাড়ির সবাইকে বলে দে আমি যেখানে যাই সেখানে আমার নিয়ম চলে
সিন্থি : ভইয়া প্লিজ ঝামেলা করো না নানা একটু রাগি
আমি : আমি কি তাহলে
নানা : কি বললা তুমি
আমি : বয়সের সাতে কি কান টাও গেছে
নানার চেঁচামিচি শুনে বাড়ির সবাই হাজির হয়ে যায়
আমার একটা অন্টি বলে উঠে
*কি হইছে বাবা
নানা : আমার সামনে কেও কথা বলতে সাহস পায় না আর এই ছেলে আমার সাতে তর্ক করে
আমি : আমি বাকিদের মতো না
আন্টি : আচ্ছা বাবা বাদ দেন তো শহরের ছেলে পেলে এমনি হয়
নানা সেখান থেকে চলে যায় আমি বাড়ির। সবার সাতে পরিচয় হয়ে নেই
তখন নিপা আসে
নিপা : আচ্ছা সরি
আমি : ঠিক আছে
নিপা : আপনি ও বলেন
আমি : আরেকটা চড় খবার আগে দুরে যান
নিপা ভয় তে দুরে চলে গেলো
আমি নাস্তা করে সিন্থি কে নিয়ে বাড়িটা ঘুরে দেখছি অনেক বড় বাড়ি এখানের কর্তা মানে পরিবারে প্রধান নানা যার সাতে ঝামেলা হলো এখানে তারপরিবারে সবাই থাকে বাড়ির মানুষ আর কাজের লোক মিলে ৩০ জন তো হবেই
আমি ঘুড়েবাড়াছি আর সিন্থির সাতে কথা বলছি তখন খেয়াল করলাম নিপা আমাদের পিছু পিছু আসছে
আমি ; সামনে আসেন
নিপা : না আপনি চড় মারবেন
আমি : মারবো না আসেন
নিপা : সত্যি
আমি : হুম
নিপা আমাদের কাছে আসলো
নিপা : আমি জানি আমার উপর রাগ করে কেও থাকতেই পারে না
আমি : আমাদের পিছু নিয়েছেন কনো
নিপা : আসলে সিন্থির সাতে অনেক দিন কথা হয় না তাই আসলাম আর ও তো গ্রাম টা ভালো করে চিনে না যদি আপনারা হারিয়ে যান তাই আসছি
আমি : আচ্ছা আমরা কি আপনাকে আসতে বলছি
সিন্থি : ভাইয়া আসছে যেহেতু বাদ দাও তো
আমি : আচ্ছা ঠিক আছে
পরে কিছুক্ষণ ঘুড়াঘুরি করে বাড়িতে আসলাম
সিন্থি : ভাইয়া তুমি রেড়ি হয়ে নাও
আমি : কেনো কই যাবি
সিন্থি : গোসল করবা না
আমি : করবো তো কেনো এখানে সাওয়ার নাই
সিন্থি : বিদ্যুৎ আছে এর বেশি আর আধুনিকতার আশা কইরো না
আমি : কিহ
সিন্থি : হুম
আমি : তো গোসল করবো কই
সিন্থি : বের হয়ে আশো তারপরে দেখতে পারবা
আমি গোসলের জন্য প্রসুস্তি নিলাম তারপরে গেলাম নদীতে আমি সিন্থি নিপা
আমি : শেষ মেষ নদিতে
সিন্থি : হুম
নিপা : আপানি কখনো নদীতে গোসল করেন নাই
আমি : না তবে সুইমিংপুলে অনেক সাতার কাটছি
নিপা : সেটা কি
আমি : ওতো বুঝতে হবে না
আমি কনো মতে গোসল। করে চলে আসলাম।বাড়িতে দুপুরে খেয়ে রুমে গেলাম সেগারেট শেষ পকেটে টাকা নাই আবার ব্যঙ্ক ও নাই যে টাকা তুলবো
আমি বাইরে আসলাম দেখি সবাই আব্বুর সাতে কথা বলছে
আমি : আমাকে ৫০০০ টাকা দেন। আমি আপনাকে শহরে গিয়ে দিয়ে দিবো
আব্বু : টাকা দিয়ে কি করবি
আমি :সবার সামনে বলো
নানা : হ্যা বলে দাও
আমি : সিগারেটে শেষ তাই টাকা লাগবে
আব্বু মাথা নিচু করে ফেললো আর বললো একটু পরে দিয়ে দিবো
আমি রুমে চলে আসলাম একটু পর সেখানে নানা আসলো
আমি : কিছু বলবেন
নানা : আমার সাতে একটু আসতো
আমি : কই
নানা : চলো
আমি তারসাতে গেলাম সে আমাকে বাড়ি থেকে কিছু দুরে নিয়ে এলো
তারপরে সে বললো
দেখো আমি ও তোমার মতো এই রকম ছিলাম কিন্তু আমি যতো যাই করছি না কেনো সব সময় বাবা মা কে সম্মান দিছি আমি জানি যে তুমি আমার মেয়েকে মা হিসেবে মানো নাই কিন্তু তাতে সম্যসা নাই তাক। মানা না মানা সেটা তোমার ব্যপার কিন্তু আজ তুমি যা করছো তা ঠিক না
আমি : দেখেন আমি জানি আপনি হয়তো ভাবছেন আমি আমার আব্বুর উপর রাগ এই যে আমার আব্বু আপনার মেয়েকে বিয়ে করছে এটা কারন না
নানা : তো কি করান
আমি : আমার বাবার একটা কথার কারনে ( আমি থেমে গেলাম।)
নানা : কি হলো বলো
আমি : না কিছুনা
নানা : তোমার চোখের পানি বলে দিচ্ছে কিছু হইছে আমায় বলো কি হইছে
আমি : বলবো যদি আমায় ওয়াদা দেনে এই কথা আপনি কাওকে বলবেনা
নানা : আচ্ছা
আমি নানা কে সব বললাম কি কারন কি হিইছলো আমার জিবনে ( এই কাহিনি আপনাদের পরে বলবো এখন বললে মজা পাবেন না )
নানা :আচ্ছা চলো বাড়িতে যাই
আমরা বাড়িতে চলে আশি তারপরে আমি আর কারো সাতে কনো প্রকার বেয়াদবি করি না
একদিন হটাৎ বাড়িতে
চলবে,,,,,
0 Comments